স্বতঃস্ফূর্ত ও স্বপ্রণোদিত হয়ে গণমানুষের বা আম-জনগণের খবর ও তথ্য সংগ্রহ, পরিবেশন, বিশ্লেষণ এবং প্রচারে অংশগ্রহণ হচ্ছে সিটিজেন জার্নালিজম বা নাগরিক সাংবাদিকতা। নাগরিক সাংবাদিকতার শুরু হয়েছিল ১৯৮৮ সালে আমেরিকার নির্বাচন থেকে। এরপর আমরা ৯/১১-এর ঘটনায় অনেক ভিডিও ক্লিপিং দেখেছি, যা পেশাদারদের তোলা নয়। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জন এফ কেনেডির হত্যাকাণ্ডটি আব্রাহাম জ্যাপ্রুডার ভিডিওচিত্র ধারণ করেছিলেন একটি সাধারণ ক্যামেরা দিয়ে। আব্রাহামকে আজকের সিটিজেন জার্নালিস্টদের জনক বলে থাকেন অনেকে। জাপানে ভূমিকম্প ও সুনামি বিপর্যয়কালে লাইভ টুইটার আপডেট দেখা গেছে। এখন সিএনএন, আল-জাজিরার মতো বড় বড় মিডিয়া হাউজও নাগরিক সাংবাদিকদের ওপর নির্ভর করে।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক যেভাবে সামাজিক গণমাধ্যমের বিষয়টিকে জনপ্রিয় করার জন্য উঠে-পড়ে লেগেছে, তাতে মানুষ এ বিষয়ে আগ্রহী হচ্ছে। স্বতঃস্ফূর্ত ও স্বপ্রণোদিত হয়ে গণমানুষের বা আম-জনগণের খবর ও তথ্য সংগ্রহ, পরিবেশন, বিশ্লেষণ এবং প্রচারে অংশ নিচ্ছে। সাংবাদিকতা কিংবা গণমাধ্যমের ক্ষেত্রে এটি একটি নতুন ধারা। বাংলাদেশ সরকারও এই বিষয়টিকে কাজে লাগিয়ে জনসেবা প্রদানের নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে। তারই ধারাবাহিকতায় যশোর জেলায় ফেসবুকের মাধ্যমে তড়িত ব্যবস্থা গ্রহণের স্বীকৃতি প্রদান করা হয় দুটি অফিসকে। স্বীকৃতিস্মারক তুলে দেন ড. মোঃ হুমায়ুন কবীর, জেলা প্রশাসক, যশোর। বিস্তারিত জানতে সংযুক্ত ফাইলটি খুলুন।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস