জেলা প্রশাসক মহোদয়ের বাসভবন
১৯২১ সাল থেকে সাতক্ষীরা হাউজ নামে পরিচিত ভবনটি যশোর জেলা প্রশাসকের বাসভবন হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ভবনটির মূল মালিক তৎকালীন জমিদার জনৈক শৈলজানন্দ চৌধুরী । ১৮৯৫ সালের শেষের দিকে নির্মিত সাতক্ষীরা হাউজ স্থাপত্য নিদর্শনের এক উজ্জ্বল ঐতিহ্য । দোতলা এ ভবন সংলগ্ন মোট জমির পরিমান ২৪.৭৫ একর। তৎকালীন ভারত সম্রাট ১৯২১ সাল থেকে দু দফায় ২৫ বৎসরের জন্য লীজ নেন। সে সময় সম্পত্তিটি যশোর লোন কোম্পানীর নিকট বন্ধক রাখেন। পরবর্তীতে কোম্পানীটি খরিদ সূত্রে ব্যাংক অব ক্যালকাটা এর অধিকার গ্রহণ করে।
ব্যাংকটি জেলা প্রশাসকের অনুকূলে এর লীজ নবয়ন করতে না চাইলে ১৯৪৮ সালে তৎকালীন সরকার জনস্বার্থে ঐ সম্পত্তি অধিগ্রহণ করেন। ইতোমধ্যে ব্যাংক অব ক্যালকাটা লিকুডিশনে যাওয়ায় প্রথমে ঢাকা হাইকোর্ট এবং পরে বাংলাদেশ ব্যাংক এর লিকুইডিটর নিযুক্ত হয়।১৬-৯-১৯৮৭ তারিখে সংস্থাপন সচিব মহোদয়ের সভাপতিত্বে একটি আন্তঃ মন্ত্রণালয় সভায় ভবনসহ জমির মূল্য বাবদ ৪৩,৫৯,৬২৪/৩৪ টাকা ধার্য করে জেলা প্রশাসকের বাসভবনের জন্য ঐ সম্পত্তিটি ০৩-০৯-১৯৮৮ তারিখে অধিগ্রহণ করা হয়। ১১-৫-১৯৯৫ তারিখে ভবনটি স্থানীয় গণপূর্ত বিভাগের সরেজমিন পরিদর্শনে বসবাসের অযোগ্য বলে ঘোষিত হওয়ায় প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে নিকার এর ৮১তম বৈঠকের সিদ্ধান্ত মোতাবেক ১২-০৩-১৯৯৯ তারিখে জেলা প্রশাসকের নতুন বাসভবনটি নির্মাণ করা হয়।
কালেক্টরেট ভবন
১৮৮৫ খ্রিস্টাব্দে বর্তমান কালেক্টরেট ভবনটি একতলা হিসেবে নির্মিত হয়েছিল তখনকার ২ লাখ ৬৩ হাজার ৬শ' ৭৯ টাকা ব্যয়ে। বাংলায় দীর্ঘতম এই ভবনটি ছিল সেই সময়ে দর্শনীয় এবং তা ৩৬০ দরজার ঘর নামে সাধারণ মানুষের কাছে পরিচিত ছিল দীর্ঘকাল। মূল কাঠামো ও সৌষ্ঠব বজায় রেখে ১৯৮২ খ্রিস্টাব্দে এটিকে দোতলায় পরিণত করা হয়। সেটি এখনও বাংলাদেশের অন্যতম দর্শনীয় ভবন।
যশোর সার্কিট হাউজ
মাইকেল মধুসূদন দত্তের পৈতৃক বাড়ী
মীর্জানগর হাম্মামখানা
গরীবশাহ মাজার
গদখালী কালি মন্দির
ইমামবাড়ী
কেশবপুরের কালোমুখ হনুমান
ধীরাজ ভট্টাচার্য-এর পৈতৃক বাড়ী
বেনাপোল বর্ডার গেট
যশোর এয়ারপোর্ট
যশোর এম এম বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ
যশোর মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ড
যশোর পাবলিক লাইব্রেরী
সুর্য়ঘড়ি
ভরত ভায়নার দেউড়ী
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস